প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক বুধবার
নির্বাচনী রোডম্যাপসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আগামীকাল বুধবার (১৬ এপ্রিল) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে বিএনপি।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টা বাসভবন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দুপুর ১২টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি মহাসচিবসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতা এ সময় উপস্থিত থাকবেন।
দলটির নেতারা জানিয়েছেন, বুধবারের বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ এবং নির্বাচন ঘিরে বিভ্রান্তি দূর করা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।একই সঙ্গে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও কথা বলতে চান নেতারা।
এছাড়াও বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বেলা ৩টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের তারুণ্যের সমাবেশ শুরু হয়েছে।বুধবার (২৮ মে) দুপুর ২টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে সকাল থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জড়ো হতে শুরু করেছেন দলটির নেতাকর্মীসহ সমর্থকরা।ঢাকা, ফরিদপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের সমন্বয়ে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার এ সমাবেশ। ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ’ শিরোনামে এ সমাবেশ হচ্ছে। আয়োজকদের প্রত্যাশা, এই সমাবেশে ঢাকা, সিলেট, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ থেকে ১৫ লাখ তরুণের জমায়েত হবে।জানা গেছে, ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ’ শিরোনামে এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় তিনি দেশের তরুণ প্রজন্মের সামনে দলের রাষ্ট্রচিন্তা, রাজনৈতিক রূপরেখা ও ভবিষ্যৎ কৌশল তুলে ধরবেন।এছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।এদিকে, ঢাকা মহানগর পুলিশ সমাবেশস্থলে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি দলীয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছে বলে জানা গেছে।এর আগে, সকাল থেকেই রাজধানীসহ ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ফরিদপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে দলে দলে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।এ সময় কারও হাতে দলীয় পতাকা, কারও হাতে ব্যানার, আবার কারও হাতে ফেস্টুন দেখা যায়। কেউ কেউ আবার নেচে-গেয়ে স্লোগানে-স্লোগানে কর্মসূচিতে প্রাণচাঞ্চল্য যোগ করেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এলাকাজুড়ে জড়ো হচ্ছেন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। তারা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হচ্ছেন।বুধবার (২৮ মে) দুপুর ২টায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিভাগীয় যুব সমাবেশের আনুষ্ঠানিক সূচনা হওয়ার কথা থাকলেও তার আগেই নেতাকর্মীদের স্রোতে জমজমাট হয়ে ওঠে এলাকা।সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সকাল থেকেই রাজধানীসহ ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ফরিদপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে দলে দলে মিছিল নিয়ে আসছেন বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নয়াপল্টন এলাকা রূপ নিয়েছে জনসমুদ্রে। অনেকের হাতে দলীয় পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন। কেউ কেউ নেচে-গেয়ে স্লোগানে স্লোগানে সমাবেশ প্রাঙ্গণ মুখরিত করে তুলেছেন নেতাকর্মীরা।এই কর্মসূচির আয়োজন করেছে বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠন, জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদল।এদিকে নয়াপল্টন এবং এর আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে। যানজট এড়াতে নয়াপল্টনের উভয়পাশে যান চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার বিষয়ে সরকারের বিরুদ্ধে বিলম্বের অভিযোগ করছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এই অভিযোগ বস্তুনিষ্ঠ নয়। এধরনের মামলা প্রত্যাহারের লক্ষ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি ২০২৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর গঠিত হওয়ার পর থেকে নিয়মিত সভায় মিলিত হচ্ছে।আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পাবলিক রিলেশন্স অফিসার ড. মো. রেজাউল করিম স্বক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব সভায় মামলা প্রত্যাহার সংক্রান্ত জেলা পর্যায়ের কমিটি এবং আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় হতে প্রেরিত তালিকা ও কাগজপত্র পর্যালোচনা করে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হচ্ছে। কমিটি এ পর্যন্ত ১৬ টি সভায় ১১ হাজার ৪৪৮টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে এবং এ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মামলা প্রত্যাহারের কার্যক্রমকে আরও বেগবান করার লক্ষ্যে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির কাছে রাজনৈতিক দলগুলো থেকেও হয়রানিমূলক মামলার তালিকা প্রদানের সুযোগ রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২০২৫ সালের ১০ থেকে ১৪ জানুয়ারির মধ্যে প্রায় ১৬ হাজার মামলার এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চলতি বছরের ২৭ এপ্রিল তারিখে ১ হাজার ২০০টি মামলার তালিকা প্রদান করে। এসব মামলার মধ্যে প্রায় অর্ধেক ইতিমধ্যে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির স্বীয় উদ্যোগে প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়েছে।রাজনৈতিক দলদুটো কর্তৃক প্রেরিত তালিকার সাথে মামলা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রাদি (এজাহার এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে চার্জশীট) প্রেরণ না করায় অন্যান্য মামলা প্রত্যাহারে বিলম্ব হচ্ছে।অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ মাত্র কয়েকদিন আগে (২০ মে) ৪৪টি মামলা প্রত্যাহারের তালিকা প্রদান করেছে। এসব মামলার কাগজপত্র পরীক্ষা করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। দ্রুত প্রত্যাহারের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের প্রেরিত সকল মামলার এজাহার এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে চার্জশীট আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির নিকট অবিলম্বে দাখিলের অনুরোধ করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/আজাসা
বিএনপির সিনিয়র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানান, গত ২৪ মে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধিদল বৈঠক করেন। ওই বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে প্রেস সচিব শফিকুল আলম সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন। সেখানে তার বক্তব্যে আগামী নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না থাকায় হতাশ হয়েছে বিএনপি। গতকাল মঙ্গলবার গুলশান বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান তিনি।তিনি বলেন, ২৪ মে আমাদের সঙ্গে বৈঠকে পর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আরও ২টি দলের বৈঠক হয়। বৈঠকের বিষয় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে প্রেস সচিব সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে তার বক্তব্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ না থাকায় আমরা হতাশ হয়েছি। আমরা কখনও প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের দাবি করিনি।খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বিএনপি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল কোনো সময়েই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি এবং এখনও চায় না। কিন্তু আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে এসেছি। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, তাই সংস্কার ও নির্বাচন প্রক্রিয়া দুটোই একইসঙ্গে চলতে পারে বলে উল্লেখ করে বিএনপি এই নেতা বলেন, পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তির এবং ব্যক্তির অর্থাৎ দল এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।“বিএনপির সঙ্গে বৈঠকের দিন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা শেষে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে যে বক্তব্য জাতির সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, তা অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর। সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতির কারণে এবং দুর্বলতার কারণে জনমনে সংশয় ও সন্দেহের উদয় হওয়া স্বাভাবিক। বিভিন্ন মহলের অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত দাবি-দাওয়া এবং ইখতিয়ার বহির্ভূত বক্তব্য সরকারের স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার যে অভিযোগ সরকারের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়েছে, সেটা মূলত সরকারের নিজস্ব বক্তব্য।মোশাররফ হোসেন বলেন, উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ‘পরাজিত শক্তির ইন্ধনে এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের ওপর দায়িত্ব পালনকে অসম্ভব করে তোলা হচ্ছে। আমরা বলতে চাই, যথাশীঘ্র একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমেই পরাজিত শক্তির ইন্ধন এবং বিদেশি ষড়যন্ত্র বন্ধ করা সম্ভব। সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রোড ম্যাপ প্রদান করা জরুরি, এর কোনো বিকল্প নেই। দেশকে স্থিতিশীল রাখতে, নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এ দেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন বলে লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করেন মোশাররফ।তিনি আরও বলেন, জুলাই ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষা এবং জনপ্রত্যাশাকে ধারণ করে অতিশীঘ্র রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করা অতি জরুরি। আমরা সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা এবং চরিত্র বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ চেয়েছি বলে মন্তব্য করেন মোশাররফ।মোশাররফ আরও বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে জনাব ইশরাক হোসেনের পক্ষে আদালতের রায় অনুযায়ী গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে, অথচ সরকার আজ পর্যন্ত তার শপথ গ্রহণের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আমরা আশা করি, কালবিলম্ব না করে সরকার তার শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা নেবে।লিখিত বক্তব্যে মোশাররফ আরও বলেন, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার, মানবাধিকারসহ ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যথাশীঘ্র সম্ভব জনপ্রত্যাশা অনুযায়ী একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করাই এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তাই, আমরা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ডিসেম্বরের মধ্যে একটি জাতীয় সংসদ গঠনের জন্য অবিলম্বে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানাচ্ছি। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অ্যাজেন্ডা হওয়া উচিত বলে জনগণ মনে করে। এর অন্যথায় জনগণের দল হিসেবে বিএনপি’র পক্ষে এই সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সালাহউদ্দিন আহমেদ, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন।ভোরের আকাশ/এসএইচ