× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

সরকারি হাসপতালে চিকিৎসা

নামেই বিনামূল্য!

নিখিল মানখিন

প্রকাশ : ২৬ মে ২০২৫ ০৮:৫৫ এএম

নামেই বিনামূল্য!

নামেই বিনামূল্য!

সরকারি হাসপাতালের বিনামূল্যের চিকিৎসাসেবা হয়ে উঠছে ব্যয়বহুল! অনেক সময় পার্থক্য থাকছে না সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসাব্যয়ের মধ্যে। এমন অভিযোগ তুলেছেন বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগী ও তাদের অভিভাবকেরা। তারা অভিযোগ করেন, কাগজে-কলমে সরকারি হাসপাতালে নামমাত্র চিকিৎসা ফি নেয়া হয়ে থাকে, যা সকলের জন্য সহনীয়। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীদের অবৈধ আবদার মেটাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় দরিদ্র  রোগী ও তাদের স্বজনদের। চিকিৎসাসেবা গ্রহণের প্রতি পদে দেয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র  টাকার সমষ্টি হাসপাতাল থেকে বিদায়বেলার হিসেবে হয়ে উঠে পাহাড়সম। মধ্যস্বত্বভোগীদের অনিয়ম ও রোগীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করার কারণেই সরকারি হাসপাতালের বিনামূল্যের চিকিৎসাসেবার সুনাম হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ অনেকের। মধ্যস্বত্বভোগীদের তালিকায় তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী, আয়া, ট্রলিম্যান, ওয়ার্ড বয়সহ  অনেকেই রয়েছে।

সরেজমিন ঘুরে আরও দেখা গেছে, শুধু বেসরকারি নয়; সরকারি হাসপাতালেও চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন রোগীরা। জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালে হার্টের সমস্যা নিয়ে ভর্তি হন রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের দরিদ্র আবুল কালাম (৪৯)। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তিনটি রিং বসানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। প্রায় সাড়ে তিন থেকে চার লাখ খরচ হবে বলে তারা রোগীর লোকজনকে জানিয়ে দেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধের পেছনে সাত দিনে তার চিকিৎসা খরচ ১৫ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়। রিং বসানোর টাকা না থাকায় শেষ পর্যন্ত চিকিৎসা অসমাপ্ত রেখে হাসপাতাল ত্যাগ করেন আবুল কালাম।

তিনি ভোরের আকাশকে বলেন, রিং বসানোর খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম, হাসপাতালে ফ্রি রিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে পরিচালকের বিশেষ অনুমতি লাগে। সব রোগীর কপালে জোটে না। টাকা ও তদবির লাগে। 

তিনি আরও জানান, একেকজন রোগীর হার্টের রিং বসাতে কিংবা ওপেন হার্ট সার্জারিতে ব্যয় হয় ৫০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত। এর আগে এনজিওগ্রাম পরীক্ষায় খরচ হয় ৫ হাজার টাকা। এর মধ্যে ওষুধ ৩ হাজার এবং পরীক্ষা ফি ২ হাজার টাকা। পরীক্ষা ফি মওকুফের সুযোগ থাকলেও দেখানো হয় অনেক নিয়ম-কানুন। ফলে বিরক্ত হয়ে বেশিরভাগ রোগীই ফ্রি রিংয়ের জন্য আবেদন করেন না বলে জানান আবুল কালাম।

ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত সাজেদা বেগম (৪৫) ভর্তি হন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন থাকার পর কেমো ও রেডিওথেরাপির প্যাকেজ নিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করেন তিনি। এই দু’ধরনের থেরাপির পেছনে তার কাছ থেকে নেয়া হয় প্রায় এক লাখ টাকা। শেষ পর্যন্ত তিনি মারা যান। সড়ক দুর্ঘটনায় পা মারাত্মক আহত হয়ে একই হাসপাতালে ভর্তি হন ময়মনসিংহের ভালুকা থানার মল্লিকবাড়ী গ্রামের ইসমাইল হোসেন (৩৮)।

বিশ দিন হাসপাতালে থাকার পর হাসপাতাল থেকে যখন ছাড়া পেলেন, তত দিনে তার পরিবারের খরচের পরিমাণ দাঁড়ায় দেড় লাখ টাকা। অথচ সরকারি হাসপাতাল হিসেবে এখানে ফ্রি চিকিৎসা পাওয়ার কথা তার। কিন্তু বাস্তব ঘটনা হলো, হাসপাতালের চিকিৎসার টাকা জোগান দিতে গিয়ে আক্ষরিক অর্থেই জমিজমা বিক্রি করতে হলো রোগীর পরিবারকে!

রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালে স্ত্রীরোগ বিভাগে ভর্তি এক রোগীর জরায়ুর একটি অস্ত্রোপচার প্রয়োজন ছিল। ওষুধ এবং বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচ মিলিয়ে খরচ হলো আট হাজার টাকা! একই হাসপাতালে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত এক তরুণকে ৫টি আইভি স্যালাইন দিতে হয়েছিল।

তিনটি স্যালাইন দেওয়ার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, স্যালাইন বাইরে থেকে কিনতে হবে। শুধু স্যালাইন নয়, কিনতে হয়েছিল জরুরি কিছু ওষুধপত্রও। মো. বুলবুলের (৩৪) দুটি ভাল্বই নষ্ট। রাজধানীর শেরেবাংলানগর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। অপারেশনের জন্য ভাল্ব ও অক্সিজেনেটর যন্ত্র ওই হাসপাতালে বরাদ্দ থাকলেও ২৫ হাজার টাকায় কিনতে হয় তাকে। এগুলো ছাড়াও ওষুধ কিনতে লাগে আরও ৩০ হাজার টাকা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচ তো হিসাবের বাইরে রয়ে গেছে। সব মিলিয়ে তার প্রায় ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়। জীবন বাঁচাতে মাসে শতকরা ২০ টাকা সুদে টাকা নিয়ে এখন অসহায় হয়ে পড়েছেন দরিদ্র মো. বুলবুল।

সড়ক দুর্ঘটনায় কোমরের নিচে দুই পার্শ্বের হাড় ভেঙে যায়  ময়মনসিংহের ধোবাউড়া থানাধীন বণিক্যপাড়া গ্রামের সুজিত রিছিলের (১৭)। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বেডে থাকতে হয়েছে প্রায় ১৫ দিন। তিনি ভোরের আকাশকে জানান, পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সার্জারি করে স্ক্রু লাগানোর সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকেরা। বাইরে থেকে কিনতে হবে স্ক্রুসহ প্রয়োজনীয় মেডিকেল উপকরণ। এক উপকরণ সরবরাহকারী ব্যবসায়ীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। চুক্তি হয় ৪০ হাজার টাকা। সার্জারি ফি লাগেনি, কিন্তু বারবার চাইলেও ওই ৪০ হাজার টাকা রশিদ পাওয়া যায়নি।

সুজিত রিছিল আরও জানান, ওই ১৫ দিনে প্রতিদিনই একাধিকবার পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনে হাসপাতালের ভেতরে এক জায়গায় থেকে আরেক জায়গায় যেতে হয়েছে। এসব মুহূর্তে ট্রলিম্যান, লাইনম্যান ও আয়াদের দেওয়া টাকার পরিমাণই সাত হাজার টাকা ছাড়িয়ে গেছে। একবার ট্রলিতে উঠলেই ন্যূনতম ২০০ টাকা দিতে হয়েছে বলে জানান সুজিত রিছিল।

এভাবে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বিনামূল্যের চিকিৎসায় ফি দিতে হয় সরকারি হাসপাতালে। জরুরি বিভাগ থেকে রোগীশয্যা পর্যন্ত পৌঁছার চিকিৎসা ব্যয় (ট্রলিম্যান ও শয্যা যোগানদাতা) লিখিত থাকে না। শয্যায় ওঠার পর চলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার খেলা। প্রকৃতপক্ষে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রেও ফ্রি নেয়। ইউজার ফি আদায়ের নামে এখানে রোগীদের ফি প্রদানে বাধ্য করা হয়েছে। অনেক পরীক্ষা বাইরে গিয়ে করাতে হয়। রোগীকে এক জায়গা থেকে আরেকটি জায়গায় নেয়ার প্রতিবারই ট্রলিম্যানকে টাকা দিতে হয়। ওয়ার্ডবয় ও আয়াদের খুশি না করলে রোগী শয্যা ধরে রাখাটাই অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।

উচ্চমূল্যের ওষুধ এবং চিকিৎসকদের  প্রেসক্রিপশনে লেখা কোম্পানির ওষুধ সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে পাওয়া না গেলেই রোগীদের বাইরে থেকে ওষুধ কিনতে হয়। শুধু চিকিৎসককে এবং রোগীর খাবারের ক্ষেত্রে কোন টাকা দিতে হয় না। তবে চুক্তিবদ্ধ বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষার জন্য রোগী পাঠিয়ে সরকারী হাসপাতালে ফ্রি রোগী দেখার টাকা উঠিয়ে নেন অনেক চিকিৎসক। আর বাইরে পরীক্ষা করানো মানেই বড় অংকের টাকা।

অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রেই ফ্রি বেড বলে কিছু নেই। টাকা ও তদবির না হলে ফ্রি বেড পাওয়া যায় না। সার্জারি ও আইসিইউ রোগী হলে তো খরচের শেষ নেই। আর সার্জারি রোগীকে ওষুধ থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সব ধরনের মেডিকেল উপকরণ বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক বা চিকিৎসক টিম তাদের পরিচিত উপকরণ সরবরাহকারী ব্যবসায়ীকে রোগীর লোকদের সঙ্গে যোগসূত্র তৈরি করে দেন।

চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওই ব্যবসায়ী রোগীর লোকদের সঙ্গে উপকরণ সরবরাহের চুক্তি করেন। সব টাকা যায় রোগীর পকেট থেকে। এভাবে পদে পদে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ খরচ মেটাতে গিয়ে সরকারি ফ্রি চিকিৎসা যেন সাধারণ মানুষের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে! সরকারি স্বাস্থ্যসেবার একটি বড় অংশই জনগণকে বহন করতে হচ্ছে। আর দালালদের মাধ্যমে অর্থ লুট ও সীমাহীন হয়রানি সরকারি হাসপাতালের স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে সরকারি হাসপাতালে নামমাত্র খরচে চিকিৎসাসেবা পাওয়া যায় দাবি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, অপারেশন, সিসিইউ, আইসিইউ ও ডায়ালাইসিস সেবার ক্ষেত্রে কোন টাকা নেয়া যাবে না। তবে বেশকিছু পরীক্ষা করাতে স্বল্প ফি নেয়া হয়। এক্ষেত্রেও সরকারি ফি বেসরকারি হাসপাতালের ফির তুলনায় অনেকগুণ কম। সরকারি হাসপাতালে করোনারি এনজিওগ্রামে ২ হাজার টাকা, সিটিস্ক্যানে ২ হাজার টাকা, এমআরআই ৩ হাজার টাকা, ইসিজি ৮০ টাকা, ইকোকার্ডিওগ্রাম ২০০ টাকা, এক্স-রে ২০০ টাকা, আল্ট্রাসনোগ্রাম ৩০০ টাকা, কার্ডিয়াক ক্যাথ ২ হাজার টাকা, ইউরিন ৩০ টাকা এবং রক্তের হিমোগ্লোবিন, টোটাল কাউন্ট করাতে লাগে মাত্র ১০০ টাকা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক  অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর বলেন, সরকারি হাসপাতালে রোগীকে বিনামূল্যে ওষুধ ও তিনবেলা খাবার প্রদান করা হয়ে থাকে। মেডিকেল পরীক্ষার ক্ষেত্রে নামমাত্র ফি ধার্য করা রয়েছে। চিকিৎসা ফি জমাদানে রয়েছে রশিদ ব্যবস্থা। তাই বাড়তি টাকা নেয়ার কোনো সুযোগ নেই। এর বাইরে অলিখিতভাবে রোগীর কাছ থেকে কোনো চক্রের টাকা নেওয়ার অভিযোগ পেলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে বলে জানান মহাপরিচালক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার ক্ষেত্রে ৯৫ শতাংশ ব্যয় সরকার বহন করে থাকে। সরকারি হাসপাতালে ৭০ শতাংশ বেড বিনামূল্যের এবং ৩০ শতাংশ বেডের জন্য সামান্য ভাড়া নির্ধারিত আছে। এছাড়া রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে রোগীকে স্বল্প পরিমাণ ইউজার ফি বহন করতে হয়। ভাড়ায় বেডে থেকে এবং ইউজার ফি প্রদানের মাধ্যমে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা নিলেও কোন রোগীর মোট খরচের ১৫ শতাংশের বেশি ব্যয় হওয়ার কথা নয়। সরকারি হাসপাতালে একজন রোগীর আউটডোরে চিকিৎসা নিতে খরচ হয় ১০ টাকা আর ভর্তি হতে ১৫ টাকা। ভর্তির পর থাকা-খাওয়া ও চিকিৎসার সব ব্যয় সরকারই বহন করে থকে।

সব হাসপাতালে ওষুধ ও অন্য সামগ্রী বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়। জীবনরক্ষাকারী সব ওষুধ সরকারিভাবে সরবরাহ করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রসমূহের ওষুধের চাহিদা এবং সে অনুযায়ী ওষুধের সরবরাহ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বরাবর ওষুধের তালিকা ও বাজেট পেশ করেন সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রসমূহের কর্মকর্তারা। তারা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় ওষুধসমূহ ক্রয় করে থাকেন। জীবনরক্ষাকারী কোনো ওষুধ যাতে বাদ না পড়ে সেদিকে বিশেষ নজর রাখা হয়।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
 লাইফস্টাইল

লাইফস্টাইল

 অনলাইন পেজের প্রতারণার ফাঁদে অর্থ খোয়াচ্ছে শত শত মানুষ

অনলাইন পেজের প্রতারণার ফাঁদে অর্থ খোয়াচ্ছে শত শত মানুষ

 মানিকগঞ্জ সদরপুর গ্রামে গভীর রাতে কালীমন্দিরে আগুন

মানিকগঞ্জ সদরপুর গ্রামে গভীর রাতে কালীমন্দিরে আগুন

 মঠবাড়িয়ায় দুই দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

মঠবাড়িয়ায় দুই দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

 যৌথবাহিনীর অভিযানে নকল শিশু খাদ্যসহ গ্রেফতার ২

যৌথবাহিনীর অভিযানে নকল শিশু খাদ্যসহ গ্রেফতার ২

 বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

 অগ্রণী ব্যাংকের সাথে ডাটা কানেক্টিভিটি সার্ভিস প্রোভাইডরদের চুক্তি স্বাক্ষর

অগ্রণী ব্যাংকের সাথে ডাটা কানেক্টিভিটি সার্ভিস প্রোভাইডরদের চুক্তি স্বাক্ষর

 আইএফআইসি ব্যাংকের আয়োজনে কর্মশালা

আইএফআইসি ব্যাংকের আয়োজনে কর্মশালা

 বেবিচক ফাউন্ডেশনে দুই কোর্সের সনদ বিতরণ

বেবিচক ফাউন্ডেশনে দুই কোর্সের সনদ বিতরণ

 হরিরামপুরে কালো মানিকের দাম হাঁকানো হয়েছে ৮ লাখ

হরিরামপুরে কালো মানিকের দাম হাঁকানো হয়েছে ৮ লাখ

সংশ্লিষ্ট

লাইফস্টাইল

লাইফস্টাইল

চক্ষু ইনস্টিটিউটে জুলাইয়ের আহতদের সঙ্গে কর্মচারীদের সংঘর্ষ

চক্ষু ইনস্টিটিউটে জুলাইয়ের আহতদের সঙ্গে কর্মচারীদের সংঘর্ষ

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

'অপরাধের সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না'

'অপরাধের সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না'